জর্জ অরওয়েল

(বর্তমান পূর্ব চম্পারণ জেলা, বিহার, ভারত) | মৃত্যু_তারিখ = | মৃত্যু_স্থান = ইউনিভার্সিটি কলেজ হাসপাতাল, লন্ডন, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য | সমাধিস্থল = সাটন কোর্টেনে, অক্সফোর্ডশায়ার, ইংল্যান্ড | ছদ্মনাম = জর্জ অরওয়েল | পেশা = ঔপন্যাসিক, রাজনৈতিক লেখক ও সাংবাদিক | বাসস্থান = | জাতীয়তা = | শিক্ষা_প্রতিষ্ঠান = ইটন কলেজ | ধরন = ডিস্টোপিয়া, স্যাটায়ার | বিষয় = ফ্যাসিবাদ-বিরোধী এবং স্টালিনবাদ-বিরোধী, গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র, সাহিত্য সমালোচনা, সংবাদ, বিরোধিতা | উল্লেখযোগ্য_রচনাবলি = ''অ্যানিম্যাল ফার্ম
নাইন্টিন এইটি-ফোর'' | পুরস্কার = | সক্রিয়_বছর = ১৯২৮–১৯৫০ | দাম্পত্যসঙ্গী = আইলিন ও'শাঘনেসি (১৯৩৫-১৮৪৫, তার মৃত্যু)
সোনিয়া ব্রাউনেল (১৯৪৯-১৯৫০, তার মৃত্যু) }} এরিক আর্থার ব্লেয়ার (জুন ২৫, ১৯০৩ - জানুয়ারি ২১, ১৯৫০) একজন কালোত্তীর্ণ ইংরেজ সাহিত্যিক ও রাজনৈতিক লেখক। অবিভক্ত ভারতের বাংলা প্রদেশের মোতিহারীতে জন্ম হয়েছিল তার। বিশ্ব সাহিত্য অঙ্গনে তিনি জর্জ অরওয়েল ছদ্মনামে সমধিক পরিচিত। তাঁর কাজের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে স্বচ্ছ গদ্য, সামাজিক সমালোচনা, সর্বগ্রাসী সর্বাত্মকবাদ (কর্তৃত্বপরায়ণ সাম্যবাদ এবং ফ্যাসিবাদ উভয়ের বিরোধিতা), এবং গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্রের সমর্থন।
তিনি আজীবন স্বৈরাচার ও একদলীয় মতবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। রিচার্ড ওয়ামেসলে ব্লেয়ার ও ইদা মাবেল লিমুজিন দম্পতির একমাত্র সন্তান অরওয়েল মাত্র ৪৬ বছর বয়সে যক্ষ্মারোগে মৃত্যুবরণ করেন।
অরওয়েল সর্বাধিক পরিচিত তাঁর রূপকধর্মী উপন্যাস ''অ্যানিম্যাল ফার্ম'' (১৯৪৫) এবং ডিস্টোপিয়ান উপন্যাস ''নাইন্টিন এইটি-ফোর'' (১৯৪৯) এর জন্য, যদিও তাঁর রচনাসমূহ সাহিত্য সমালোচনা, কবিতা, কথাসাহিত্য এবং বিতর্কমূলক সাংবাদিকতাও অন্তর্ভুক্ত করে। তাঁর অ-কথাসাহিত্যিক রচনাগুলো, যেমন দ্য রোড টু উইগান পিয়ার (১৯৩৭)-এ তিনি উত্তর ইংল্যান্ডের শিল্পাঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষের জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন। এছাড়াও তার ''হোমেজ টু ক্যাটালোনিয়া'' (১৯৩৮)-তে তিনি স্পেনের গৃহযুদ্ধ (১৯৩৬–১৯৩৯) রিপাবলিকান পক্ষের হয়ে যুদ্ধের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন। তাঁর রাজনীতি, সাহিত্য, ভাষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রবন্ধগুলোর মতোই সমালোচনামূলকভাবে প্রশংসিত।
অরওয়েলের কাজ জনপ্রিয় সংস্কৃতি এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এখনও প্রভাবশালী। "অরওয়েলিয়ান" বিশেষণটি — যা সর্বগ্রাসী ও কর্তৃত্ববাদী সামাজিক অনুশীলন বর্ণনা করে — ইংরেজি ভাষার অংশ হয়ে উঠেছে, যেমন তাঁর অনেক নয়াশব্দবাদ বা (নিওলজিজম) যেমন "বিগ ব্রাদার", "থট পুলিশ", "রুম ১০১", "নিউস্পিক", "মেমোরি হোল", "ডাবলথিংক" এবং "থটক্রাইম" ইংরেজি ভাষার অংশ হয়ে গেছে। ২০০৮ সালে, দ্য টাইমস অরওয়েলকে ১৯৪৫ সালের পর দ্বিতীয় সর্বশ্রেষ্ঠ ব্রিটিশ লেখক হিসেবে নামকরণ করে। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
1
অনুযায়ী Orwell, George, 1903-1950
প্রকাশিত 1999
অন্যান্য লেখক:
“...Orwell, George, 1903-1950...”প্রকাশিত 1999
গ্রন্থ
2
অনুযায়ী Orwell, George, 1903-1950
প্রকাশিত 1979
অন্যান্য লেখক:
“...Orwell, George, 1903-1950...”প্রকাশিত 1979
গ্রন্থ
3
অনুযায়ী Orwell, George, 1903-1950
প্রকাশিত 1983
অন্যান্য লেখক:
“...Orwell, George, 1903-1950...”প্রকাশিত 1983
গ্রন্থ
4
অনুযায়ী Orwell, George, 1903-1950
প্রকাশিত 1978
অন্যান্য লেখক:
“...Orwell, George, 1903-1950...”প্রকাশিত 1978
গ্রন্থ
5
অনুযায়ী Orwell, George, 1903-1950
প্রকাশিত 2010
অন্যান্য লেখক:
“...Orwell, George, 1903-1950...”প্রকাশিত 2010
গ্রন্থ
6
অনুযায়ী Orwell, George, 1903-1950
প্রকাশিত 1951
অন্যান্য লেখক:
“...Orwell, George, 1903-1950...”প্রকাশিত 1951
গ্রন্থ
7
অনুযায়ী Orwell, George, 1903-1950
প্রকাশিত 1979
অন্যান্য লেখক:
“...Orwell, George, 1903-1950...”প্রকাশিত 1979
গ্রন্থ
8
অন্যান্য লেখক:
“...Orwell, George, 1903-1950...”
গ্রন্থ