উইনস্টন চার্চিল

| office = যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী | monarch = | deputy = এন্টোনি ইডেন | term_start = ২৬ অক্টোবর ১৯৫১ | term_end = ৫ এপ্রিল ১৯৫৫ | predecessor = ক্লিমেন্ট এট্‌লি | successor = এন্টোনি ইডেন | monarch1 = ষষ্ঠ জর্জ | deputy1 = ক্লিমেন্ট এট্‌লি (১৯৪২–১৯৪৫) | term_start1 = ১০ মে ১৯৪০ | term_end1 = ২৬ জুলাই ১৯৪৫ | predecessor1 = নেভিল চেম্বারলিন | successor1 = ক্লিমেন্ট এট্‌লি | office2 = ফাদার অব দা হাউস অব কমনস | term_start2 = ৮ অক্টোবর ১৯৫৯ | term_end2 = ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৪ | predecessor2 = ডেভিড গ্রেনফেল | successor2 = রাব বাটলার | module = }} | module2 = |cont = yes |titlestyle = border:1px dashed lightgrey}} }} | module3 = |cont = হ্যাঁ |titlestyle = border:1px dashed lightgrey}} }} | module4 = |successor3 = |constituency_MP4 = ম্যানচেস্টার উত্তর পশ্চিম |term_start4 = 8 February 1906 |term_end4 = 24 April 1908 |predecessor4 = William Houldsworth |successor4 = William Joynson-Hicks |constituency_MP5 = Oldham |term_start5 = 24 October 1900 |term_end5 = 8 January 1906 |predecessor5 = Walter Runciman |successor5 = John Albert Bright |birth_name = Winston Leonard Spencer Churchill |birth_date = |birth_place = Blenheim, Oxfordshire, England |death_date = |death_place = Kensington, London, England |restingplace = St Martin's Church, Bladon |party = }} | }} |spouse = |children = |parents = |education = |allegiance = |branch = | Territorial Army }} |serviceyears = 1893–1924 |rank = See list |commands = 6th Battalion,
 Royal Scots Fusiliers |battles = |First World War }} |mawards = See list | awards = 22px সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (১৯৫৩) |signature = }} }} থাম্ব|232x232পিক্সেল|জেনি স্পেন্সার চার্চিল ও তার দুই ছেলে জ্যাক (বাম) এবং উইনস্টন (ডান), ১৮৮৯ সাল উইনস্টন চার্চিল (৩০শে নভেম্বর, ১৮৭৪ – ২৪শে জানুয়ারি, ১৯৬৫) ইংরেজ রাজনীতিবিদ ও লেখক। তিনি যুক্তরাজ্যের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিক পরিচিত। চার্চিলকে যুক্তরাজ্য ও বিশ্বের ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে গণ্য করা হয়। প্রথম জীবনে তিনি ব্রিটিশ নৌবাহিনীর সদস্য ছিলেন। ১৯৫৩ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ২০০২ সালে বিবিসির এক জরিপে তিনি ''সর্বকালের সেরা ব্রিটেনবাসী'' হিসেবে মনোনীত হন।

প্রায় ৫০ বছর তিনি রাজনীতির প্রথম সারিতে ছিলেন। বিভিন্ন সময়ে ক্যাবিনেটের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। ১৯০০ সালে তিনি হাউস অফ কমন্সে নির্বাচিত হন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে তিনি প্রেসিডেন্ট অব দ্য বোর্ড অব দ্য ট্রেড, হোম সেক্রেটারি ও যুদ্ধকালে আসকুইথ লিবারেল গর্ভমেন্টের ফার্স্ট লর্ড অব দ্য অ্যাডমিরালটির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি রয়্যাল স্কটস ফাসিলিয়ার্সের ৬ নাম্বার ব্যাটেলিয়ানের ওয়েস্টার্ন ফ্রন্টের কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। যুদ্ধ থেকে ফিরে মিনিস্টার অব মিউনিশনস, সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ওয়ার এবং সেক্রেটারি অব স্টেট ফর এয়ারের দায়িত্ব পালন করেন। যুদ্ধের পর রক্ষণশীল বাল্ডউইন সরকারের (১৯২৪-২৯)চ্যান্সেলর অব দ্য এক্সচেকুয়ার ছিলেন। ত্রিশের দশকে তিনি হিটলারের উত্থান নিয়ে সচেতন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি আবার ফার্স্ট লর্ড অব দ্য অ্যাডমিরালটি নিযুক্ত হন। যুদ্ধকালেই ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হন। সে সময় তার বক্তৃতা ও রেডিও কথামালা ব্রিটিশদের খুবই প্রভাবিত করে। তার সফল নেতৃত্বের কারণে জার্মান বাহিনী যুদ্ধে পরাজিত হয়। তিনি কূটনীতিতে বেশ পারদর্শী ছিলেন। যুদ্ধকালীন সময়ে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সফল মৈত্রী গড়ে তুলেন। তার শাসনামলে ভারতে রাখা কিছু ভূমিকার কারণে তিনি বিতর্কিত হন। বিশেষ করে যুদ্ধকালীন দুর্ভিক্ষের জন্য তাকে দায়ী করা হয়। ১৯৪৫ সালের নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টি হারলে তিনি বিরোধী দলীয় নেতা হন। ১৯৫১ সালে আবার তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। অবসর নেন ১৯৫৫ সালে। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ